**** ২০০৭ সালের কথা। কতিপয় সমাজসবী ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তির উদ্যেগে পাইলট স্কুল নামে একটি প্রতিশ্রুতিশীল বিদ্যাপিঠ প্রতিষ্ঠিত হয় ঢাকার অদূরে সাভারের স্মরণিকায় ।২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানের গতিবিধি অপরির্বতিত থাকলেও প্রতিষ্ঠানের এক ডাইনামিক পরিবর্তন আসে ২০১৪ সালের পরে। একই বছরের অক্টোবর মাসে কিছু সংখ্যক প্রশিক্ষিত শিক্ষক শিক্ষিকা ও কর্মকর্তার উদ্যেগে আমাদের প্রাণের প্রতিষ্ঠানটি পুনর্জীবিত হয়। পরিবর্তন আসে অবকাঠামোগত উৎকর্ষিত হয় আমাদের শিক্ষা পরিপল্কপনা। আলীগর বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীর বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু সংখ্যক মেধাবী ব্যক্তিত্ত্বসহ কতিপয় সরকারী কর্মকর্তার সমন্বয়ে গঠিত Expert Mentor Panel এর সরাসরি তত্ত্বাবধানে তৎকালীন নবনিযুক্ত প্রধান শিক্ষকসহ (এম.এ রোহিত) একঝাঁক মেধাবী, অভিজ্ঞ ও প্রশিক্ষিত শিক্ষক শিক্ষিকার দিন রাত নিরলস পরিশ্রমে ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শিক্ষার মান হয়ে ওঠে স্ট্যান্ডার্ড (মানসম্পন্ন); ভাবমূর্তি হয়ে ওঠে সমুজ্জল। বর্তমানে স্ট্যান্ডার্ড পাইলট স্কুলে প্লে থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ৩০০ (তিনশত এর মত) ছাত্র ছাত্রী আছে।শিক্ষক শিক্ষিকা আছে ১৬ জন এবং অফিস এক্সিকিউটিভ আছে ৩ জন।আমাদের প্রচেষ্টা সফল হয়ে ওঠে তখন, যখন স্ট্যান্ডার্ড কোয়ালিটি অব নিশ্চিত হয়। শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক শিক্ষিকা ও এলাকাবাসীর মধ্যে পড়ে এক বিশেষ ইতিবাচক সাঁড়া। পাইলট স্কুল সঙ্গত কারণেই নাম ধারণ করে Standard Pilot School Quality education is here… স্লোগানকে ধারণ করে এবং আমাদের গন্তব্যকে নিশ্চিত করতে অদ্যাবধি কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। আমরা কোমলমতি শিশুদের শারীরিক, মানসিক, নৈতিক ও জ্ঞানগত উৎকর্ষের জন্য আমাদের প্রচেষ্টা আপোষহীনভাবে অব্যাহত রেখেছি; ভাবিষ্যতেও থাকবে।